Contest : Travel Review || Week 2 by @ratul24730|Date-06-02-2022|30%to hive-138339

Dear Steemians"
Assalamu Alaikum
My love for other religions remained♥️
How are you? Hope everybody is fine.
I am @ratul24730 from Bangladesh. 🇧🇩
Today I am going to participate travel review.

মিশন ভ্রমণ

HSC পরীক্ষা শেষে বন্ধুরা মিলে অসাধ্য সাধন করার প্ল্যানিং করলাম যে বান্দরবান কেওকারাডং এ ঘুরতে যাবো। কেওক্রাডং বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ।অসাধ্য সাধন ছিল বাসা থেকে পারমিশন পাওয়া টা । অবশেষে আমরা অনেক বাধা বিপত্তির পরে 30/12/2021 এ রওনা হলাম বান্দরবান কেওকারাডং এর উদ্দেশ্য।
বাড়ি থেকে ঢাকা
IMG_7490.JPGPCJG+PFJ Dhaka
বাসস্থান পার্বতীপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ট্রেনে করে রওনা হলাম । (পার্বতীপুর-ঢাকা-৪৬০টাকা)।পুরা ট্রেন এর বগি টা মাতিয়ে দিয়েছিলাম আমরা।অনেক গল্প ,হাশা হাসি ,গান বাজনা তো চলছে।আমাদের গান গাওয়া দেখে অনেকেই আমাদের সাথে তালে তাল দিয়েছিল।সারাটা দিন আমরা ট্রেন এ মজা করতে করতেই পৌছাই গেলাম ঢাকায়।ঢাকা কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছানোর পর রাতের খাবার শেষে তিন ঘন্টা ধরে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।বন্ধু দের সাথে সময় যে কোন দিক দিয়ে পার হয়ে যাচ্ছিল টা বুঝায় যাচ্ছে না ।মনের মধ্যে অনেক শান্তি ।স্বাধীন হয়ে ঘুরতে বাহির হয়েছি তাও আমার মনের মানুষ দের সাথে।

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম
IMG_7511.JPG7MJH9Q4M+P7
রাত্রি দশটার দিকে চট্টগ্রাম মেইল নামক একটি ট্রেনে উঠে পড়লাম। অনলাইনে টিকিট ক্রয় করে রাখছিলাম। একটি কেবিন নিয়েছিলাম (১জন-৫০০টাকা)বন্ধু দের সাথে ট্রেন এ নাচ গান হয়েছে ।চলন্ত ট্রেন এ সারারাত পার্টি করতে করতে গিয়েছিলাম চট্টগ্রাম ।

চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান
IMG_7518.JPG56V9+CFH Bandarban
৩১/১২/২০২১ চট্টগ্রাম এ সকল এর খাবার শেষ করে বাস এ বান্দরবান এর উদ্দশ্যে রওনা হলাম (২০০)টাকা। সারা রাত পার্টি চলেছে,সবার চোখ এ ঘুম ।বাস এ উঠেই সবাই ঘুমিয়ে পরলো।কিছুক্ষণ পর পর এ উঠেই দেখি পাহাড়, সবাই অনেক আগ্রহ নিয়ে ছোট ছোট পাহাড়ের দেখতেছিলাম। এর আগে কেউই পাহাড় দেখিনি আমাদের মধ্যে। ঘুম থেকে উঠে পাহাড় দেখে কতই না খুশি হয়েছিলাম আমরা।দুই ঘন্টা পর বান্দরবনে পৌছালাম। বান্দরবান থেকে অটো তে করে রুমা বাসস্টান্ডে চলে গেলাম (১জন-৫০টাকা)। তারপর বাসে উঠলাম (১জন-২০০টাকা)।

রমা বাস স্ট্যান্ড থেকে আর্মি ক্যাম্প
IMG_7561.JPG7MJJ56M9+G5
বাসের হেলপারকে অনেক রিকুয়েস্ট করে আমরা বাসের ছাদে উঠলাম। পাখির মতো উড়তে ছিলাম আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে ছিলাম। বাধা দেওয়ার মত কেউ ছিলনা। পাহাড়ি উচু নিচু রাস্তা বাসের ছাদে উঠে যেতে একটু একটু ভয় লাগছিল।

আর্মি ক্যাম্প থেকে বগালেক
IMG_7596.JPGXFJ9+4XQ Enupara
তিন ঘন্টা পর পৌছালাম আর্মি ক্যাম্পে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাজ শেষ করে চান্দের গাড়ি নিয়ে বগা লেকে চলে গেলাম এক ঘণ্টার মধ্যে(১জন- ৫০০টাকা)। বগালেকে আর্মি ক্যাম্পের কটেজে উঠলাম (১জন-৩০০টাকা)।

বগা লেকের সৌন্দর্য ছিল অন্যরকম। বগালেকে পৌঁছে ছিলাম রাত্রিবেলা। রাত্রেবেলা বগা লেকের সৌন্দর্য তো দেখতে পাইনি। সেই দিন ছিল থার্টি ফার্স্ট নাইট । অনেক রকম আতশবাজি নিয়েছিলাম আমরা। (ডিনার-১জন-২০০টাকা) বগালেক পাড়ার খাবারের স্বাদ অসাধারণ। ভাত, খিচুড়ি, ডাল, পাহাড়ি মুরগি, আলুর ভর্তা, সালাদ, ডিম ভাজি মোটামুটি এগুলাই এখানকার মেন্যু।খাওয়া-দাওয়া করে ,রাত বারোটায় আতশ বাজি ফুটালাম, অনেক চিল্লাচিল্লি, অনেক গান বাজনা, অনেক আড্ডা। চারদিকে অনেক মানুষ কিন্তু আমাদের কেউ চেনেনা মন যা চায় তাই করতে পারছি, মন যেদিকে যায় সে দিকে যাচ্ছি,বন্ধুদের সাথে অন্যরকম মজা। চারি পাশে কে আছে তা দেখার কোন সময় নেই যা মন চায় তাই করছি।নতুন বছরটা শুরু হলো মনের মানুষদের সাথে। তারপর রুমে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম।

বগালেক
IMG_9477.JPGXFJ9+4XQ Enupara
সকালে উঠেই অবাক হয়ে গেলাম দুই পাহাড়ের মাঝখানে বিশাল লেক।সম্পূর্ণ নীল পানির উপর আকাশের প্রতিফলন চারিদিকে পাহাড় আর পাহাড়। সুন্দর্য বিমোহিত হয়ে সকালের নাস্তা সেরে ফেললাম (১জন-১৫০টাকা-খিচুড়ি)।

বগালেকের আর্মি ক্যাম্পে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে বান্দরবনে হাইকিং করে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম।ফটোশুট শেষে ১০ টার মধ্যে কেওক্রাডং এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হলো ৪-৫ ঘন্টা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে হবে। সবাই অনেক এক্সাইটেড হয়ে হাটা শুরু করলাম। কিছুদূর হাটেই সবার অবস্থা অনেক খারাপ। অনেক বেশি গরম। ব্যাগের ওজন অনেক কম কিন্তু হাঁটতে হাঁটতে ওজন অনেক বেশি মনে হচ্ছে ।

বগালেক থেকে কেওক্রাডং
IMG_7860.JPGXFJ9+4XQ Enupara
যাত্রাপথে অনেক ছোট ছোট দোকান। দোকানে পাহাড়ি ফল,লেবুর শরবত,পানি পাওয়া যাচ্ছিল এবং দাম ও অনেক সীমিত ছিল

চিংড়ি ঝর্ণা
IMG_7907.JPGXFFP+JR6
কিছুদূর হাঁটতে হাঁটতেই পেলাম চিংড়ি ঝর্ণা এবং ঝিরি পথ এর দেখা মিলল । শীতকালের ঝরনা যেমন পানি ছিল না কিন্তু ঝরনা টা অনেক সুন্দর ছিল। ঝর্ণার পানীয় অনেক বেশি ঠান্ডা এবং পরিষ্কার। আমাদের বোতলের মিনারেল ওয়াটার ফেলে দিয়ে ঝর্ণার পানি ভোরে নিলাম।পর্যাপ্ত পানি থাকলে এই ঝর্ণা হয়ে উঠে অপরূপ।

ঝিরি পথ
IMG_9475.JPGXFFP+JR6
পথ চলতে চলতে কখনো পার হতে হয় উঁচু নিচু রাস্তা, ঝোপঝাড়, ঝিরি আবার কখনো একদম খাড়া পাহাড়।সবার মধ্যে অনেক এক্সাইটমেন্ট, সবাই অনেক চার্মিং হয়ে হাইকিংয় করছি । দার্জিলিং পাড়ার পরেই কেওক্রাডংয়ে উঠার খাড়া রাস্তা শুরু হয়। উঁচু নিচু পাহাড় পারি দিয়ে দুপুরের মধ্যে পৌঁছে গেলাম কেওক্রাডং(৫-ঘন্টা)।কেওক্রাডং মানেই লালা মামার পাহাড়। হেলিপ্যাড এর পাশে একটি কটেজ বুক করলাম (১জন -৩০০টাকা)দুপুরের খাবার -(১জন-২ ৫০টাকা)খাবার শেষে লালা মামার সাথে দেখা করলাম।

লালা মামা
IMG_8962.JPG7MHJWGX7+XQ
বাংলাদেশের 26 তম কোটিপতি মানুষ তিনি কিন্তু তাদের জীবনধারা অনেক সাধারণ। দুপুরের শেষ এ বিকেল এ পুরোপুরি আবহাওয়া এর পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম ।আকাশ এ হালকা মেঘ ।পাহাড় এর গায়ে আবার ও মেঘ দেখতে পেলাম। হালকা হালকা ঠান্ডা বাতাস বইতে শুরু হলো।মন টা আকাশ এর মত বড় হয়ে গেলো ।আহহহহ এতো সুন্দর দৃশ্য , চোখ যেনো সরাতে পারছিনা।

হেলিপ্যাড কেওকারাডাং
IMG_8129.JPG7MHJWGX7+XQ
শুরু হয়ে গেল আমাদের ফটোশুট, ভিডিও গ্রাফি শেষে শুরু হলো সূর্য অস্ত এর অপরূপ সৌন্দর্য। বিমোহিত করে তুলছে। বাতাস আস্তে আস্তে ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে। আকাশের সব মেঘ নেমে নিচে পাহাড়ের গায়ে গায়ে লেগে যাচ্ছে।অল্প সময় এর মধ্যেই আবহাওয়া এর এতো বড় পরিবর্তন হতে পারে টা জানা ছিল না । অনুভব করতে পারলাম ঠান্ডা বাতাস এর সাথে কুয়াশা আমার শরীর স্পর্শ করছে। শরীর এ অনেক কুয়াশা জমে গেলো।ঠান্ডা বাতাস টা এখন বরফ এর চেও ঠান্ডা।

পাহাড়ি কুকুর
IMG_9459.JPG7MHJWGX7+XQ
সাদা মেঘ গুলো লালচে বর্ণের হতে শুরু করলো।মনে হচ্ছে মেঘ ভরা আকাশ এ সূর্য্য এই ডুবে যাচ্ছে ।
IMG_9469.JPG7MHJWGX7+XQ
মেঘ গুলো সূর্য্য কে গ্রাস করে ফেললো ।পুরো আকাশ লাল হয়ে গেল । ঠান্ডা যেনো আর সহ্য করা যাচ্ছে না ।পুরো আকাশ মেঘ আর কুয়াশায় ভরে গেলো ।আকাশ রক্তের মত লাল।
বন্ধুদের সাথে প্রচুর মজা চলছে। একেকজন একেক জনের মতো শয়তানি করছে। পাখি হয়ে উড়ছি। এত উঁচু থেকে আকাশ পাহাড় আমরা কখনো দেখিনি। কি এক অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের চোখে বিমোহিত করে তুলছে।
শেষ বিকাল
IMG_9467.JPG7MHJWGX7+XQ

সন্ধ্যাবেলা
IMG_8139.JPG7MHJWGX7+XQ
রাতে পাহাড়ি রাস্তায় হাটতে শুরু করলাম। হাসি ঠাট্টা করার পরে চলে গেলাম লালা মামার হোটেলে রাতের খাবার শেষ হয়ে (৩০০টাকা)চলে গেলাম রুমে। রুমে শুরু হলো খেলা। সবাই পাহাড়ি মদ খেলাম। মদ খেয়ে মাতলামি। প্রথমবার খাওয়াতে সবাই বমি করলাম। সবাই মিলে একজনকে ধরে কম্বল মুড়ি দিয়ে মারা শুরু করলাম। সারারাত সবাই হাসি ঠাট্টা করে কাটিয়ে দিলাম।হার কাপানো ঠান্ডা। তীব্র ঠান্ডায়ে এ দাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না।কষ্ট করে উঠলাম সেই না দেখা এক সূর্যোদয় দেখার জন্য ।

সূর্যোদয় 06:29
IMG_8177.JPG7MHJWGX7+XQ
ভোরে ঘুম থেকে উঠেই হেলিপ্যাডের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম সূর্যোদয় দেখার জন্য। বলা হয়ে থাকে কেওক্রাডংয়ের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য সূর্যোদয়ের দৃশ্য। পাহাড়ের মাঝ থেকে যখন সূর্য উঁকি দিচ্ছিল ঠিক তখনই চারপাশের রূপ বদলে যেতে শুরু করল। চারপাশের সবকিছু যেন সবুজে ভরে যাচ্ছিল। সবকিছু প্রাণ ফিরে পেল। মনে হচ্ছিল এটা আমার জীবনের দেখা সবচেয়ে সুন্দর সকাল আর সূর্যোদয়।জীবন এ আগে জানতাম না যে সূর্যোদয় এতো সুন্দর হতে পারে ।নিজের চোখ যে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না এই সুন্দর সূর্যোদয়।
তারপর সবাই রুমে যেয়ে একটু ঘুমিয়ে নিলাম, ঘুম থেকে উঠে সকালের(১জন -১৫০) খাবার শেষে ফটোগ্রাফি শুরু করলাম সবাই শেষবারের মতো কেওকারাডং এর সব দৃশ্য দেখে চান্দের গাড়িতে উঠে পড়লাম সরাসরি বান্দরবানের উদ্দেশ্যে।(১জন -১০০০)চান্দের গাড়িতে 5 গন্টার মধ্যেই বান্দরবান এ চলে গেলাম। কেওক্রাডং থেকে বিদায় নেওয়ার সময় বারবার এর সৌন্দর্য টানছিল।এভাবেই রূপকথার পাহাড় কেওক্রাডং জয় করে সেখানে পদচিহ্ন রেখে আসলাম।
আমাদের গাইড নেমে গেল বগালেকে।গাইড ভারা(২দিন-২৫০০টাকা)গাইড রুমা বাজার এ বুক করেছিলাম।।বান্দরবান থেকে বাস নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে গেলাম।

বাণিজ্যিক শহর চট্টগ্রাম
IMG_8480.JPG9Q4M+P7V Chattogram
চট্টগ্রামে বন্ধুর বাবা আমাদের রিসিভ করলো তারপর আমরা চলে গেলাম ডিনার করতে । দুইদিন পাহাড়ি খাবার খেয়ে আমাদের অবস্থা একটু খারাপ তাই ,মন ভরে বিরিয়ানী খেলাম।

কিছুক্ষণ রেস্টুরেন্টে বিশ্রাম নিয়ে রেলওয়ে স্টেশনের গেলাম। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসার পরই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার টিকিট কেটে রেখে ছিলাম(১জন -৫০০)।

ঢাকা
IMG_8508.JPGPCJG+PFJ Dhaka
সকাল সকাল পৌঁছে গেলাম ঢাকা শহরে।সবাইকে নিয়ে গেলাম আমার পছন্দের রেস্টুরেন্টে সকালের স্পেশাল ব্রেকফাস্ট করানোর জন্য। সকালের খাওয়া-দাওয়া করে পার্বতীপুর এর উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

পার্বতীপুর থেকে ঢাকায় এসেই ঢাকা থেকে পার্বতীপুর যাওয়ার টিকিট কেটে রেখে ছিলাম। আগে থেকেই কখন কোথায় থাকবো সবকিছু প্ল্যানিং করেই গিয়েছিলাম আমরা।তারপর ঢাকা থেকে পার্বতীপুরে উদ্দেশ্যে রওনা হলাম বিকালের মধ্যেই বাসায়। যাওয়া ও আসার সময় লেগেছিল তিনদিন এবং আমরা বগালেকে ছিলাম একদিন,কেওকারাডং এ ছিলাম একদিন।মোট 5 দিনের টুর।প্রতিটা মিনিটে প্রতিটা সেকেন্ডে হাজার ও মজা করেছি বন্ধুদের সাথে যা শব্দে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।
সারা জীবন এত মজা করি নাই যত মজাই পাঁচটা দিন করেছি। বন্ধুদের সাথে অনেক ঘুরেছি কিন্তু পাঁচদিনের একসাথে থাকি নি কখনো। অনেক বেশি মজা হয়েছে অনেক কিছু শিখেছি এই দূর থেকে। কাছের মানুষকে চিনতে হলে কাছের মানুষের সাথে একটি টুর দেওয়া উচিত তাহলে মানুষ চেনা যায়। আমার বন্ধুরা ছিল অনেক ভালো তাদের সাথে আমার জীবনের সবচেয়ে বেশি মজা করেছি এই ৫টা দিন।

কেওক্রাডং যাওয়ার আদর্শ সময় বর্ষা নয়তো শরৎকালে। তখন খুব সুন্দর মেঘ দেখতে পাওয়া যায়।

সবকিছু মিলে আমাদের একেক জনের ৬০০০ টাকা করে লেগেছিল। তাইলে একটু কষ্ট করলে (৪০০০-৫০০০) টাকার মধ্যে সবকিছু কভার করতে পারবেন। সবাই একবার ঘুরে আসেন অন্য রকম এক্সপেরিয়েন্স। একটা টুরে অনেক রকম এক্সপেরিয়েন্স পাবেন আপনি।

প্রিয় দাদা ও দিদি
কেওকারাডং
IMG_8968.JPG7MHJWGX7+XQ
বিশেষ করে ওই অঞ্চলের মানুষের অনেক বেশি আন্তরিক এবং ভালো মানের ছিল। জীবনযাত্রা ছিল অনেক বিচিত্র এবং অনেক পরিপাটি।

দিনশেষে অনুভূতি ছিলো- দীর্ঘদিন পর স্বচ্ছ পরিবেশে নিঃশ্বাস নিয়ে অনেকদিনের শারীরিক ও মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়ার মতো। প্রতি বছর তাই অন্তত কয়েকবার এমন ভ্রমণ জরুরি। ভ্রমণবিহীন আপনি আপনার ভেতরের সত্ত্বাকে জাগ্রত করতে পারবেন না। আপনার দৃষ্টি ও মেধাশক্তিকে সর্বোচ্চ প্রখর করতে পারবেন না। আপনি যত ঘুরে বেড়াবেন, তত আপনার আত্মবিশ্বাস দৃঢ়তর।
##সমাপ্তি##

@sm-shagor @shohanurrahman @tarpan @jinia97 @yeri52
আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই অংশগ্রহণ করবেন। আপনার শুভেচ্ছা এবং আগাম ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পড়ার জন্য এবং আমার পাশে থাকার জন্য সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার দিনটি ভালো কাটুক। সবাই সুস্থ থাকুন।
এবং সবই যাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে,সেই ব্যক্তিদের জন্য রইলো প্রাণঢালা ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা।অনেক ধন্যবাদ আপনাদের।
@hive-138339
@abuahmad
@toufiq777
@sohanurrahman

H2
H3
H4
3 columns
2 columns
1 column
13 Comments