**আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ **
**আজ রবিবার **
আগস্ট ২০, ২০২৩
@mdyousufali 🔷Form Bangladesh🇧🇩
***হ্যালো বন্ধুরা আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন ***
শুভ সকাল। প্রভাতে পাখির কলকাকলি তে ঘড়ির এলার্ম বিহীন ঘুম ভেঙ্গে যায়। । প্রতিদিনের মতোই ঘুম ভাঙ্গলে বিছানা থেকে উঠার আগে ফোন টা হাতে আসে। জানি না কেন এ অভ্যাস । Steemit এ এসে চেক দিলাম কোন দয়ালু ব্যাক্তি Upvote দিয়েছে কি না। আল্লাহ কোন বান্দা এ কাজ টা করে নি 🤪 মনটা খারাপ হলো। steemit এ ঢুকে প্রতিদিনের ন্যায় ৮ জন ভাই কে ভোট দিলাম। কয় একটা কমেন্ট করলাম। এব পরে নিজেকে শান্তনা দিয়ে বিছানা থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে। হালকা নাস্তা করে। আজকে আপনাদের সাথে প্রকৃতিক কিছু দৃশ্যর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। আর দু দিন বাকি আছে আমার ছোট বোনের বিয়ের। তাই নিজেকে না চাইলে ও ব্যাস্ত রাখতে হচ্ছে।
আমরা দুজনেই দাওয়াতের জন্য তিনদিন সময় খুবেই ব্যাস্ত সময় পার করলাম।
আমি আমার বাবাকে বাইকের পিছনে করে বসিয়ে আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় ঘুরে ঘুরে দাওয়াত দেওয়া শুরু করলাম। সকাল ৭. ৩০ মিনিট এ বের হয়ে যাই এরপর একটা নদী পার হই নদী পার হতে আমাদের প্রায় দুই ঘন্টা সময় লাগে। মোটামুটি বন্যা শুরু হয়ে গেছে তখন আমাদের এলাকায়, বন্যার পানিতে থৈ থৈ করতেছে আশেপাশের সবকিছু।
এরপর নদী পার হলাম। প্রথমে গেলাম আমার এক সম্পর্কে খালু। তারপর বাসায় দাওয়াত দিলাম আমার মায়ের নানির বাসায় দাওয়াত দিলাম। আমার মায়ের মামার বাসায় দাওয়াত দিলাম। উপর গেলাম আমার নানার বাসায় নানাদের বাসার সবাইকে দাওয়াত দিয়ে বাজারে গেলাম চা খেতে সেখানে আমার মামাতো ভাইয়ের মেডিসিন কর্নারের দোকান ছিল আমি সেখানে গিয়ে তাদের সাথে একটু সময় দিলাম সে দোকানের নাম ছিল। সাওদা মেডিসিন কর্ন বোর্ডের বাজার রায়গঞ্জ, নাগেশ্বরী।এরপর গেলাম আমার মামার শশুর বাসায় সেখানে গিয়ে দাওয়াত দিলাম। সেখানে সুন্দর একটা ফটোশুট করলাম। এরপর হঠাৎ চলে এলো বৃষ্টি আমি এবং আমার বাবা সহ এক দোকানের সামনে বাইক টা রেখে আমরাদোকানের বারান্দায় দাড়ালাম। কোনরকম আমাদের গাড়িটা ভিজা থেকে বাছলো । এরপর বৃষ্টি কমলো সেখান থেকে রওনা হলাম আমার আব্বার সহ মিষ্টি খেতে ।
ট্রেনের টিকিট না কাটায় আমার ঢাকা আসতে অনেক কষ্ট হয়। আপনারা কেউ ঢাকা আসলে আসবেন না। আপনাদের কাছে এতোটুকুই অনুরোধ করবো আপনারা কখনো টিকিট ছাড়া ট্রেনে যাতায়া করবেন না । ধন্যবাদ আজকে আর নয় অন্য কোন একদিন আপনাদের সামনে অন্য বিষয়ে কথা হবে ইনশাল্লাহ সুস্থ থাকবেন। ঢাকায় আসার পরে আবার আগের মতৌই পড়াচোনার চাপ শুরু। জীবন টা তেছপাতা হয়ে গেছে পড়াশোনা করতে করতে। মাঝে মাঝে মনে হয় একটু রিলাক্স
নিলে ভালো হতো মনটা ভালো হতো। যাই হোক পৃথিবী টাই ব্যাস্ততায় ভরা। সবার জন্য শুভকামনা রইলো।