এভাবে কালের বিবর্তনে সুশিক্ষা অর্জন করার জন্য আমাদের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়েছে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রাথমিক থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পর্যায়ের শিক্ষা দেওয়া হয়। বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিভিন্ন ভাগ হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রয়েছে তার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি অন্যতম।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেশের সবচাইতে মেয়েরা বেশি শিক্ষার্থীগুলো ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকে। কারন এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে চাইলে নির্ধারিত একটি গ্রেডের প্রয়োজন। এবং এই গ্রেট অবশ্যই ভালো মানের হতে হবে। অর্থাৎ যারা দুটি পরীক্ষাতেই জিপিএ ৫ পেয়েছে তারাই এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করার সুযোগ পায়। এবং নির্ধারিত ভর্তি পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয় শুধুমাত্র সেই শিক্ষার্থীগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়া সুযোগ পায়। সুতরাং ভোদায় যাচ্ছে দেশের নাম করা ও মেধাবী শিক্ষার্থীগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ে। যেহেতু এগুলো সর্বোচ্চ পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুতরাং এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শৃঙ্খলা ও সুন্দর হওয়া উচিত। এই বিশ্ববিদ্যালয় কর্ম শিক্ষার্থীরা যেমন মাদবভিত্তিক তেমনি দেশের সবচাইতে ভালো মানের শিক্ষকগণ এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ান। বাংলা ইংরেজি গণিত বিজ্ঞান বিভাগ সহ প্রত্যেকটা খেতের রে ভালো ভালো বিষয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ানো হয়। ৫ বছর বিভিন্ন শিক্ষকের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা এখান থেকে ডিগ্রী অর্জন করে। এবং এই ডিগ্রি অর্জন করার পরে তারা দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করে।
সুতরাং শিক্ষাঙ্গন বেশ পরে জানানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অঙ্গনে যদি সর্ষ শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ না থাকে তাহলে কিন্তু ছাত্র-ছাত্রীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই প্রত্যেকটা শিক্ষা অঙ্গন হওয়া উচিত সুন্দর ও সুশৃঙ্খল। যেখান থেকে শুভ শিক্ষা গ্রহণ করে ছাত্রছাত্রীরা দেশ উন্নত করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে।
ধন্যবাদ আপনাকে সবাইকে শেষ পর্যন্ত লেখাটি পড়ার জন্য ।
আরো একটি নতুন লেখা নিয়ে পুনরায় আপনাদের সামনে উপস্থিত হবেন ইনশাল্লাহ।