দিনের শুরুতেই আমি প্রথমে 5:50 ঘুম থেকে উঠে ফজরের সালাত আদায় করি। ফজরের সালাত শেষ করে আরো কিছুক্ষণ আমি ঘুমাই। এবং সকাল 9 টায় ঘুম থেকে উঠি। উঠে দাঁত ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়ে নিই। এরপর আমার মেয়ে ঘুম থেকে উঠলে ওকে ফ্রেশ করে জামা কাপড় চেঞ্জ করে দেই। এরপর বিছানা গুছিয়ে নাস্তা খেতে যাই। মাঝে মাঝে আমি আমার স্ত্রীকে ঘরের কাজে হেল্প করি। যেহেতু সকাল টাইমে নাস্তা নিয়ে একটু বেশি ব্যস্ত থাকে তাই আমি তাকে বিছানা গুছিয়ে দেই। এরপর সবার সাথে সকলের নাস্তা সেরে ফেলি।
এরপর রেডি হয়ে প্রায় দশটার সময় আমি দোকানে যাই। সেখানে গিয়ে দোকানের যাবতীয় কাজ শেষ করে, দুপুর 2 টায় বাসায় ফিরি। এরপর বাসায় এসে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খাই।
এরপর ১০ মিনিট রেস্ট করে গোসল করে ফেলি। গোসল করে নামাজ পড়ে ভাত খেতে যাই। সবাই মিলে একসাথে দুপুরের খাবার খেতে খেতে টিভিতে নিউজ দেখা হয় ,অনেক আড্ডা দেওয়া হয় ,বেশ ভালোই লাগে বাসার সবাই মিলে যখন একসাথে ভাত খেতে বসি।
বাসায় মুরগী ভুনা করেছিল, মুরগি ভুনা বেশ মজা হয়েছিল অনেক ভাত খেয়েছিলাম।
এরপর দুপুরের রেস্ট, প্রায় 2 ঘণ্টার মতো আমি দুপুরে রেস্ট করি। মেয়েকে সাথে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি।
এরপর বিকেলে ঘুম থেকে উঠে আসরের সালাত আদায় করে, মেয়েকে নিয়ে একটু বাহির থেকে ঘুরে আসি ।আমার মেয়ে বাহিরে যেতে খুবই পছন্দ করে ,তাছাড়া ছোট বাচ্চাদের জন্য বাহিরের আবহাওয়া খোলামেলা প্রকৃতি খুবই প্রয়োজন । আমরা বাবাকে প্রায় এক ঘন্টার মত সময় কাটিয়ে আসি।
এসে দেখি আমার স্ত্রী বিকেলের নাস্তা বানাচ্ছে। এবং আমি আমার স্ত্রীকে একটু সাহায্য সহযোগিতা করি। আমার স্ত্রীকে সাহায্য করলে সে বেশ খুশি হয়। এরপর মাগরিবের আজান দেয়, আমরা দুজন একসাথে নামাজ পড়ি। এরপর সবাই মিলে একসাথে সন্ধ্যার নাস্তা করি।
সন্ধ্যার নাস্তা শেষে আমি আবার দোকানে চলে যাই। আবারো সেই দোকানের নিয়ম মত কতক্ষণ দোকান এর যাবতীয় কাজ সেরে ,রাত 10 টায় বাসায় ফিরি। এসে ফ্রেস হয়ে নামাজ পড়ে ভাত খাই। সবাই আমার জন্য অপেক্ষা করে ভাত খেতে।আবারো সবাই মিলে একসাথে ভাত খেতে খেতে অনেক আড্ডা দেই এবং মজা করি। এবং খাওয়া দাওয়া শেষ করে কতক্ষণ মুভি দেখে ঘুমিয়ে পড়ি।
- আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ মনোযোগ দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।